আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন:হে মানুষ, তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর। নিশ্চয় কিয়ামতের প্রকম্পন এক ভয়ঙ্কর ব্যাপার। যেদিন তোমরা তা দেখবে সেদিন প্রত্যেক স্তন্য দানকারিনী আপন দুগ্ধপোষ্য শিশুকে ভুলে যাবে এবং প্রত্যেক গর্ভধারিণী তার গর্ভপাত করে ফেলবে, তুমি দেখবে মানুষকে মাতাল সদৃশ, অথচ তারা মাতাল নয়। তবে আল্লাহর আযাবই কঠিন। (সূরা হজ, আয়াত ১-২)
কিয়ামতের বড় আলামত-
১। দাজ্জালের বহিঃ প্রকাশ ।
২। ঈসা ইবনে মারিয়ামের(আঃ)অবতরন।
৩। ইয়াজুজ মাজুজের আবির্ভাব
৪। তিনটি ভূমি ধ্বস- একটি পূর্বে,২য় টি পশ্চিমে পরেরটি আরব উপদ্বীপে।
৫। শেষ জামানায় আকাশ ধোঁয়ায় ছেয়ে যাবে।
৬। পশ্চিম গগণ থেকে সূর্য উদয়।
৭। জন্তুর আবির্ভাব।
৮। ইয়ামেন থেকে আগুনের নির্গমন যা মানুষকে জমায়েত করবে।
যে সকল আলামত প্রকাশ পেয়েছে এবং এখনো ঘটছে-
১। ফেতনা ফ্যাসাদের প্রকাশ।
২। মিথ্যা নবুয়তের দাবীদার।
৩। নিরাপত্তার অবনতি।
৪। শরিয়তি জ্ঞান উঠে যাওয়া।
৫। অজ্ঞতার প্রকাশ।
৬। বেশী বেশী শর্ত আরোপ এবং জালেমদের সহযোগীদের আধিক্য।
৭। গান বাজনার বিভিন্ন যন্ত্রের প্রকাশ ও সেগুলোকে হালাল মনে করা।
৮। জেনা বাভিচার অধিক ভাবে প্রকাশ।
৯। মদ পানের ছড়াছড়ি ও হালাল মনে করা।
১০। দালান কোঠা নিয়ে খালি পা, উলঙ্গ শরীর।
১১। ছাগলের রাখাল এমন লোকদের আপসে গৌরব।
১২। মসজিদে হট্টগোল এবং মসজিদসমূহে কারুকাজ নিয়ে বাড়াবাড়ি।
১৩। বেশী বেশী যুদ্ধ বিগ্রহ।
১৪। সময়ের বরকত উঠে যাওয়া।
১৫। অনুপযুক্ত মানুষের নিকট দায়িত্ব অর্পণ।
১৬। ইতর নিম্ন শ্রেণির মানুষের সম্মান এবং সম্মানিত মানুষদের অসম্মান করা।
১৭। কথা বেশী বলবে কিন্তু কাজ করবেনা।(কথায় কাজে গরমিল)
১৮। অতি পাশাপাশি হাটবাজার হওয়া।
১৯। এ উম্মতে শিরকের প্রকাশ।
২০। কারপণ্যতা ও মিথ্যা বেশী হওয়া।
২১। সম্পদের প্রাচুর্যটা ।
২২। ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার।
২৩। বেশী বেশী ভূমিকম্প।
২৪। আমানতকারিকে খেয়ানতকারি মনে করা।
২৫। অশ্লীলতা প্রকাশ।
২৬। আত্মীয়তা সম্পর্ক ছিন্ন করা।
২৭। বদমাইশ পড়শি।
২৮। নিচু শ্রেণির মানুষদের প্রাধান্য বিস্তার।
২৯। অর্থের বিনিময়ে ফয়সালা।
৩০। জালেমদের নিকট সোপর্দ।
৩১। ছোটদের নিকট জ্ঞান সন্ধান ।
৩২। কলমের ছড়াছড়ি।
৩৩। শরীর দেখা যায় এমন ফিন ফিনা কাপড় পরিহিতা নারীদের প্রকাশ।
৩৪। মিথ্যা সাক্ষীর ছড়াছড়ি।
৩৫। হঠাৎ মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়া।
৩৬। হালাল রুযী উপার্জনে সাবধানতা অবলম্বন না করা।
৩৭। হিংস্র পশুর মানুষের সাথে কথা বলা।
৩৮। মানুষের ছড়ির শিমলা ও জুতার ফিতা তার সাথে কথা বলা।
৩৯। মানুষকে তার উরু খবর দেয়া, তার অনুপস্থিতিতে পরিবারে কি ঘটছে।
৪০। ইরাককে অবরুদ্ধ করা, মুদ্রা ও খাদ্য প্রবেশ নিষিদ্ধ করা।
৪১। সিরিয়াকে অবরুদ্ধ করা, মুদ্রা ও খাদ্য প্রবেশ নিষিদ্ধ করা।
৪২। মুসলমান ও রোমানদের মাঝে চুক্তি ও পরে রোমানদের চুক্তি ভঙ্গ।
২। বিনা যুদ্ধে ইস্তাম্বুল নগরীর বিজয়।
৩। তুর্কীদের হত্যা।
৪। ইহুদিদের হত্যা ও তাদের উপর মুসলিমদের বিজয়।
৫। কাহতান গোত্রের এক লোকের আবির্ভাব যে তার লাঠি দ্বারা সকলকে আনুগত্য করাবে।
৬। পুরুষদের তুলনায় নারীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া।
৭। ইমাম মাহদির প্রকাশ- পূর্ব দিকে আবির্ভাব ও বাইতুল্লার নিকটে বাইয়াত হবে।
৮। শেষ জামানায় পায়ের নলা সরু বিশিষ্ট একজন হাবশি মানুষের হাতে কাবা ঘরের ধ্বংস চালাবে।
৪। তিনটি ভূমি ধ্বস- একটি পূর্বে,২য় টি পশ্চিমে পরেরটি আরব উপদ্বীপে।
৫। শেষ জামানায় আকাশ ধোঁয়ায় ছেয়ে যাবে।
৬। পশ্চিম গগণ থেকে সূর্য উদয়।
৭। জন্তুর আবির্ভাব।
৮। ইয়ামেন থেকে আগুনের নির্গমন যা মানুষকে জমায়েত করবে।
কিয়ামতের ছোটো আলামত সমূহ-
যা সংঘটিত হয়ে গেছে-
নবী সাঃ এর আগমন ও মৃত্যু, চন্দ্র দ্বিখণ্ডন,বাইতুল মাকদিসের বিজয়, হিজাজ ভূমি থেকে আগুন নির্গমন।
যে সকল আলামত প্রকাশ পেয়েছে এবং এখনো ঘটছে-
১। ফেতনা ফ্যাসাদের প্রকাশ।
২। মিথ্যা নবুয়তের দাবীদার।
৩। নিরাপত্তার অবনতি।
৪। শরিয়তি জ্ঞান উঠে যাওয়া।
৫। অজ্ঞতার প্রকাশ।
৬। বেশী বেশী শর্ত আরোপ এবং জালেমদের সহযোগীদের আধিক্য।
৭। গান বাজনার বিভিন্ন যন্ত্রের প্রকাশ ও সেগুলোকে হালাল মনে করা।
৮। জেনা বাভিচার অধিক ভাবে প্রকাশ।
৯। মদ পানের ছড়াছড়ি ও হালাল মনে করা।
১০। দালান কোঠা নিয়ে খালি পা, উলঙ্গ শরীর।
১১। ছাগলের রাখাল এমন লোকদের আপসে গৌরব।
১২। মসজিদে হট্টগোল এবং মসজিদসমূহে কারুকাজ নিয়ে বাড়াবাড়ি।
১৩। বেশী বেশী যুদ্ধ বিগ্রহ।
১৪। সময়ের বরকত উঠে যাওয়া।
১৫। অনুপযুক্ত মানুষের নিকট দায়িত্ব অর্পণ।
১৬। ইতর নিম্ন শ্রেণির মানুষের সম্মান এবং সম্মানিত মানুষদের অসম্মান করা।
১৭। কথা বেশী বলবে কিন্তু কাজ করবেনা।(কথায় কাজে গরমিল)
১৮। অতি পাশাপাশি হাটবাজার হওয়া।
১৯। এ উম্মতে শিরকের প্রকাশ।
২০। কারপণ্যতা ও মিথ্যা বেশী হওয়া।
২১। সম্পদের প্রাচুর্যটা ।
২২। ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার।
২৩। বেশী বেশী ভূমিকম্প।
২৪। আমানতকারিকে খেয়ানতকারি মনে করা।
২৫। অশ্লীলতা প্রকাশ।
২৬। আত্মীয়তা সম্পর্ক ছিন্ন করা।
২৭। বদমাইশ পড়শি।
২৮। নিচু শ্রেণির মানুষদের প্রাধান্য বিস্তার।
২৯। অর্থের বিনিময়ে ফয়সালা।
৩০। জালেমদের নিকট সোপর্দ।
৩১। ছোটদের নিকট জ্ঞান সন্ধান ।
৩২। কলমের ছড়াছড়ি।
৩৩। শরীর দেখা যায় এমন ফিন ফিনা কাপড় পরিহিতা নারীদের প্রকাশ।
৩৪। মিথ্যা সাক্ষীর ছড়াছড়ি।
৩৫। হঠাৎ মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়া।
৩৬। হালাল রুযী উপার্জনে সাবধানতা অবলম্বন না করা।
৩৭। হিংস্র পশুর মানুষের সাথে কথা বলা।
৩৮। মানুষের ছড়ির শিমলা ও জুতার ফিতা তার সাথে কথা বলা।
৩৯। মানুষকে তার উরু খবর দেয়া, তার অনুপস্থিতিতে পরিবারে কি ঘটছে।
৪০। ইরাককে অবরুদ্ধ করা, মুদ্রা ও খাদ্য প্রবেশ নিষিদ্ধ করা।
৪১। সিরিয়াকে অবরুদ্ধ করা, মুদ্রা ও খাদ্য প্রবেশ নিষিদ্ধ করা।
৪২। মুসলমান ও রোমানদের মাঝে চুক্তি ও পরে রোমানদের চুক্তি ভঙ্গ।
যে সকল আলামত আজ পর্যন্ত সংঘটিত হয় নাই, কিন্তু নবী সাঃ খবর দিয়েছেন,যা অবশ্যই ঘটবে-
১। ফোরাত নদীতে স্বর্ণের পাহাড়ের প্রকাশ।
২। বিনা যুদ্ধে ইস্তাম্বুল নগরীর বিজয়।
৩। তুর্কীদের হত্যা।
৪। ইহুদিদের হত্যা ও তাদের উপর মুসলিমদের বিজয়।
৫। কাহতান গোত্রের এক লোকের আবির্ভাব যে তার লাঠি দ্বারা সকলকে আনুগত্য করাবে।
৬। পুরুষদের তুলনায় নারীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া।
৭। ইমাম মাহদির প্রকাশ- পূর্ব দিকে আবির্ভাব ও বাইতুল্লার নিকটে বাইয়াত হবে।
৮। শেষ জামানায় পায়ের নলা সরু বিশিষ্ট একজন হাবশি মানুষের হাতে কাবা ঘরের ধ্বংস চালাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন